আলমগীর কবীর
প্রধানমন্ত্রীর রোপিত চারাগাছটি গাসিক মেয়র অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম গাজীপুরের ১২ মাসি ফল । একের পর এক মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন তিনি ।
মানুষের প্রতি তার উদারতা, মমত্ববোধ ও দেশপ্রেম সকলের দৃষ্টি কেড়েছে। যুগে যুগে বহু দেশপ্রেমিক জন্মগ্রহণ করেছেন এদেশে। তারা দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন। সচেতন মহল মনে করেন, যাকে গাজীপুর মহানগরবাসী আশীর্বাদস্বরূপ পেয়েছেন, যিনি সর্বদা মানবতার কথা বলেন, দুঃখী-দারিদ্রনিপীড়িত বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ান, তিনি গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
গাজীপুরের মানুষকে নিরাপদ রাখতে একের পর এক উদ্যোগ গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন তিনি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণে মহামারী আকার ধারণ করেছে। সম্প্রতি এদেশেও এর সংক্রমণ ঘটেছে। এ সংক্রমণ প্রতিরোধে নগরবাসী ও গাজীপুরের মানুষকে সুরক্ষা দিতে নিজ উদ্যোগে চীন থেকে বিপুলসংখ্যক করোনা ভাইরাস শনাক্তের কিট, মাস্ক, পিপিই গাউন ড্রেস, শরীরের তাপমাত্রা মাপার জন্য যন্ত্র ও হ্যান্ড গ্লাভস সামগ্রী আনেন। এসব সামগ্রী গাজীপুরে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বিতরণ করেন। ডাক্তার, নার্স ও ভলান্টিয়ারদের নিরাপত্তার মাধ্যমে রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য পিপিই ফুল ড্রেস বিতরণ করেন। গাজীপুরে কর্মরত সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য ড্রেস দেন। এ সংকট মুহূর্তে নগরের ৫০ হাজার দরিদ্র পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণের উদ্যোগ নেন তিনি।
নগরবাসীকে করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখতে নগরের বিভিন্ন পয়েন্টে হাত ধোয়ার জন্য অস্থায়ী বিপুলসংখ্যক বেসিন স্থাপন, নগরের প্রতিটি ওয়ার্ড ও থানাভিত্তিক কমিটি গঠন করেছেন। ভাইরাস সম্পর্কে মহানগরের প্রতিটি মসজিদের ইমাম-মোয়াজ্জিনকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেন। জনসচেতনতার জন্য মাইকের মাধ্যমে প্রচারণা চলছে। নগরের প্রধান রাস্তাগুলোতে এবং প্রত্যেকটি মসজিদে জীবাণুনাশক ওষৃধ ছিটানো হচ্ছে। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার জন্য মহানগরে সার্বক্ষণিক অ্যাম্বুলেন্সর ব্যবস্থা করেছেন তিনি। মেয়রের নির্দেশনায় নগরের প্রতিটি ওয়ার্ডে, প্রতিটি বাজারে মনিটরিং চলছে।এছাড়া সম্প্রতি মহানগরের আড়াই হাজার মসজিদের ইমাম-খতিবদের মাসিক সম্মানী ভাতা চালু করছেন। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো মেয়র এ ধরনের মানবিক উদ্যোগ নেন।এর আগে ডেঙ্গু সংকট মোকাবিলায় সিঙ্গাপুর থেকে শত শত টন এডিস মশক নিধনের ওষুধ নিয়ে আসেন। মানবতার কল্যাণের জন্য সারা দেশে এসব ওষুধ বিতরণ করেন।জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মহানগরের ৫৭টি ওয়ার্ডে উচ্চতর শিক্ষালাভের জন্য ছাত্রছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান করে আসছেন। যা এদেশের মানুষের মধ্যে বিরল দৃষ্টান্ত।
মসজিদ-মন্দির, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উন্নয়নের জন্য অনুদান দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। মহানগরকে আধুনিক পরিকল্পিত নগরে পরিণত করার জন্য শত শত কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার এবং নতুন ড্রেন তৈরি করছেন।একের পর এক মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। মানুষের প্রতি তার উদারতা, মমত্ববোধ ও দেশপ্রেম সকলের দৃষ্টি কেড়েছে। যুগে যুগে বহু দেশপ্রেমিক জন্মগ্রহণ করেছেন এদেশে। তারা দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন। সচেতন মহল মনে করেন, যাকে গাজীপুর মহানগরবাসী আশীর্বাদস্বরূপ পেয়েছেন, যিনি সর্বদা মানবতার কথা বলেন, দুঃখী-দরিদ্রনিপীড়িত বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ান, তিনি গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
গাজীপুরের মানুষকে নিরাপদ রাখতে একের পর এক উদ্যোগ গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন তিনি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণে মহামারী আকার ধারণ করেছে। সম্প্রতি এদেশেও এর সংক্রমণ ঘটেছে। এ সংক্রমণ প্রতিরোধে নগরবাসী ও গাজীপুরের মানুষকে সুরক্ষা দিতে নিজ উদ্যোগে চীন থেকে বিপুলসংখ্যক করোনা ভাইরাস শনাক্তের কিট, মাস্ক, পিপিই গাউন ড্রেস, শরীরের তাপমাত্রা মাপার জন্য যন্ত্র ও হ্যান্ড গ্লাভস সামগ্রী আনেন। এসব সামগ্রী গাজীপুরে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বিতরণ করেন। ডাক্তার, নার্স ও ভলান্টিয়ারদের নিরাপত্তার মাধ্যমে রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য পিপিই ফুল ড্রেস বিতরণ করেন। গাজীপুরে কর্মরত সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য ড্রেস দেন। এ সংকট মুহূর্তে নগরের ৫০ হাজার দরিদ্র পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণের উদ্যোগ নেন তিনি।
নগরবাসীকে করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখতে নগরের বিভিন্ন পয়েন্টে হাত ধোয়ার জন্য অস্থায়ী বিপুলসংখ্যক বেসিন স্থাপন, নগরের প্রতিটি ওয়ার্ড ও থানাভিত্তিক কমিটি গঠন করেছেন। ভাইরাস সম্পর্কে মহানগরের প্রতিটি মসজিদের ইমাম-মোয়াজ্জিনকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেন। জনসচেতনতার জন্য মাইকের মাধ্যমে প্রচারণা চলছে। নগরের প্রধান রাস্তাগুলোতে এবং প্রত্যেকটি মসজিদে জীবাণুনাশক ওষৃধ ছিটানো হচ্ছে। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার জন্য মহানগরে সার্বক্ষণিক অ্যাম্বুলেন্সর ব্যবস্থা করেছেন তিনি। মেয়রের নির্দেশনায় নগরের প্রতিটি ওয়ার্ডে, প্রতিটি বাজারে মনিটরিং চলছে।
এছাড়া সম্প্রতি মহানগরের আড়াই হাজার মসজিদের ইমাম-খতিবদের মাসিক সম্মানী ভাতা চালু করছেন। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো মেয়র এ ধরনের মানবিক উদ্যোগ নেন।
এর আগে ডেঙ্গু সংকট মোকাবিলায় সিঙ্গাপুর থেকে শত শত টন এডিস মশক নিধনের ওষুধ নিয়ে আসেন। মানবতার কল্যাণের জন্য সারা দেশে এসব ওষুধ বিতরণ করেন।
জাহাঙ্গীর আলম শিক্ষা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মহানগরের ৫৭টি ওয়ার্ডে উচ্চতর শিক্ষালাভের জন্য ছাত্রছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান করে আসছেন। যা এদেশের মানুষের মধ্যে বিরল দৃষ্টান্ত।
মসজিদ-মন্দির, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উন্নয়নের জন্য অনুদান দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। মহানগরকে আধুনিক পরিকল্পিত নগরে পরিণত করার জন্য শত শত কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার এবং নতুন ড্রেন তৈরি করছেন।